***আইনগত সহায়তা অর্থ- আর্থিক অসচ্ছল অথবা নানাবিধ আর্থ-সামাজিক কারণে ন্যায় বিচার প্রাপ্তিতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থীকে আইনী সহায়তা প্রদান করা। যেমন- কোনো আদালতে দায়েরযোগ্য, দায়েরকৃত বা বিচারাধীন মামলায় আইনগত পরামর্শ ও সহায়তা প্রদান কিংবা মামলার প্রাসঙ্গিক খরচ প্রদানসহ অন্য যে কোনো সহায়তা প্রদান।
*** যারা আইনগত সহায়তা পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন- কর্মক্ষম নন, আংশিক কর্মক্ষম, কর্মহীন বা বার্ষিক 75000টাকার উর্ধ্বে আয় করতে অক্ষম মুক্তিযোদ্ধা, বয়স্ক ভাতা পাচ্ছেন এমন ব্যক্তি, ভিজিডি কার্ডধারী দুঃস্থ মহিলা, পাচারের শিকার নারী বা শিশু, এসিডদগ্ধ নারী বা শিশু, “আদর্শ গ্রাম”এ গৃহ বা ভূমি বরাদ্দ প্রাপ্ত যে কোনো ব্যক্তি, অসচ্ছল বিধবা এবং স্বামী পরিত্যক্তা দরিদ্র নারী, শারীরিক বা মানসিক সমস্যার কারণে উপার্জনে অক্ষম ব্যক্তি এবং সহায় সম্বলহীন প্রতিবন্ধী, আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে আদালতে অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে অসমর্থ ব্যক্তি, বিনা বিচারে আটক এমন ব্যক্তি যিনি আত্মপক্ষ সমর্থনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আর্থিকভাবে অসচ্ছল, আদালত কর্তৃক বিবেচিত আর্থিকভাবে অসহায় কিংবা দরিদ্র কোনো ব্যক্তি, জেল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বিবেচিত আর্থিকভাবে অসহায় কিংবা দরিদ্র কোনো ব্যক্তি, আর্থিকভাবে অসচ্ছল, সহায় সম্বলহীন, নানাবিধ আর্থ-সামাজিক এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে ক্ষতিগ্রস্থ কোনো ব্যক্তি যিনি আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে স্বীয় অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য মামলা পরিচালনা করতে অসমর্থ।
***আইনগত সহায়তা পাবার জন্য আবেদনঃ
আইনগত সহায়তা পাবার জন্য কোন ব্যক্তি তার নাম, পূর্ণ ঠিকানা এবং সহায়তা চাওয়ার কারণ উল্লেখ করে একটি সাদা কাগজে আবেদন বা দরখাস্ত করবেন।
*যে বিষয়ে সহায়তা চাওয়া হচ্ছে তা যদি হাইকোর্ট অথবা সুপ্রীম কোর্টে বিচারের বিষয় হয় তাহলে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার চেয়ারম্যান বরাবর এবং অন্যান্য আদালতের বিচারের বিষয় হলে জেলা কমিটির চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করতে হবে।
* সংস্থা/কোনো জেলা কমিটি বরাবর সহায়তা পাবার জন্য আবেদনপত্র বা দরখাস্ত দাখিল করা হলে সংস্থা/জেলা কমিটি তাতে একটি নাম্বার দিয়ে আবেদনপত্রটির উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য সংস্থা/জেলা কমিটির পরবর্তী সভায় উপস্থাপনের ব্যবস্থা করবে।
*আবেদনপত্রে উল্লেখিত তথ্যের ভিত্তিতে যদি সংস্থা/জেলা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা সম্ভব না হলে আবেদনকারীকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অতিরিক্ত তথ্য সরবরাহের জন্য পরামর্শ দিতে পারবে।
*সংস্থা বা জেলা কমিটির সভায় আবেদনপত্রটির আলোকে আইনগত সহায়তা প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হলে তা সংস্থা বা জেলা কমিটি কর্তৃক আবেদনকারীকে জানানো হবে।
***যদি কোনো আবেদনকারীর আবেদন জেলা কমিটি কর্তৃক নাকচ হয় তাহলে সেটা মঞ্জুরীর জন্য ঐ আবেদনকারী তার আবেদন নাকচ হওয়ার তারিখ হতে ৬০ দিনের মধ্যে সংস্থার নিকট আপীল পেশ করতে পারবেন এবং এ ব্যাপারে সংস্থার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
★★★
সর্বদা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন,নিজে আইন মেনে চলুন,অন্যকেও আইন মেনে চলতে উৎসাহিত করুন।সবাই আইন ও নিয়ম মেনে চলে একটি সুন্দর সমাজ তথা দেশ ঘটনে অবদান রাখুন।
শেখ মোহাম্মদ আমির উদ্দিন
সাধারণ সম্পাদক, ব্লিয়াক
প্রধান সম্পাদক, আইন আদালত সবার তরে।
ঢাকা জজ কোর্ট
প্রয়োজনে - ০১৬৭৩২৪০২৪৩,
*** যারা আইনগত সহায়তা পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন- কর্মক্ষম নন, আংশিক কর্মক্ষম, কর্মহীন বা বার্ষিক 75000টাকার উর্ধ্বে আয় করতে অক্ষম মুক্তিযোদ্ধা, বয়স্ক ভাতা পাচ্ছেন এমন ব্যক্তি, ভিজিডি কার্ডধারী দুঃস্থ মহিলা, পাচারের শিকার নারী বা শিশু, এসিডদগ্ধ নারী বা শিশু, “আদর্শ গ্রাম”এ গৃহ বা ভূমি বরাদ্দ প্রাপ্ত যে কোনো ব্যক্তি, অসচ্ছল বিধবা এবং স্বামী পরিত্যক্তা দরিদ্র নারী, শারীরিক বা মানসিক সমস্যার কারণে উপার্জনে অক্ষম ব্যক্তি এবং সহায় সম্বলহীন প্রতিবন্ধী, আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে আদালতে অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে অসমর্থ ব্যক্তি, বিনা বিচারে আটক এমন ব্যক্তি যিনি আত্মপক্ষ সমর্থনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আর্থিকভাবে অসচ্ছল, আদালত কর্তৃক বিবেচিত আর্থিকভাবে অসহায় কিংবা দরিদ্র কোনো ব্যক্তি, জেল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বিবেচিত আর্থিকভাবে অসহায় কিংবা দরিদ্র কোনো ব্যক্তি, আর্থিকভাবে অসচ্ছল, সহায় সম্বলহীন, নানাবিধ আর্থ-সামাজিক এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে ক্ষতিগ্রস্থ কোনো ব্যক্তি যিনি আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে স্বীয় অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য মামলা পরিচালনা করতে অসমর্থ।
***আইনগত সহায়তা পাবার জন্য আবেদনঃ
আইনগত সহায়তা পাবার জন্য কোন ব্যক্তি তার নাম, পূর্ণ ঠিকানা এবং সহায়তা চাওয়ার কারণ উল্লেখ করে একটি সাদা কাগজে আবেদন বা দরখাস্ত করবেন।
*যে বিষয়ে সহায়তা চাওয়া হচ্ছে তা যদি হাইকোর্ট অথবা সুপ্রীম কোর্টে বিচারের বিষয় হয় তাহলে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার চেয়ারম্যান বরাবর এবং অন্যান্য আদালতের বিচারের বিষয় হলে জেলা কমিটির চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করতে হবে।
* সংস্থা/কোনো জেলা কমিটি বরাবর সহায়তা পাবার জন্য আবেদনপত্র বা দরখাস্ত দাখিল করা হলে সংস্থা/জেলা কমিটি তাতে একটি নাম্বার দিয়ে আবেদনপত্রটির উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য সংস্থা/জেলা কমিটির পরবর্তী সভায় উপস্থাপনের ব্যবস্থা করবে।
*আবেদনপত্রে উল্লেখিত তথ্যের ভিত্তিতে যদি সংস্থা/জেলা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা সম্ভব না হলে আবেদনকারীকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অতিরিক্ত তথ্য সরবরাহের জন্য পরামর্শ দিতে পারবে।
*সংস্থা বা জেলা কমিটির সভায় আবেদনপত্রটির আলোকে আইনগত সহায়তা প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হলে তা সংস্থা বা জেলা কমিটি কর্তৃক আবেদনকারীকে জানানো হবে।
***যদি কোনো আবেদনকারীর আবেদন জেলা কমিটি কর্তৃক নাকচ হয় তাহলে সেটা মঞ্জুরীর জন্য ঐ আবেদনকারী তার আবেদন নাকচ হওয়ার তারিখ হতে ৬০ দিনের মধ্যে সংস্থার নিকট আপীল পেশ করতে পারবেন এবং এ ব্যাপারে সংস্থার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
★★★
সর্বদা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন,নিজে আইন মেনে চলুন,অন্যকেও আইন মেনে চলতে উৎসাহিত করুন।সবাই আইন ও নিয়ম মেনে চলে একটি সুন্দর সমাজ তথা দেশ ঘটনে অবদান রাখুন।
শেখ মোহাম্মদ আমির উদ্দিন
সাধারণ সম্পাদক, ব্লিয়াক
প্রধান সম্পাদক, আইন আদালত সবার তরে।
ঢাকা জজ কোর্ট
প্রয়োজনে - ০১৬৭৩২৪০২৪৩,
No comments:
Post a Comment